Biology: Plant Kingdom

SUGGESTIONS FOR TERM 1 EXAM (CLASS 11)


• উদ্ভিদ উদ্যান কাকে বলে? 3টি বৈশষ্ট্য লেখো।

উত্তর: অনেকখানি ঘেরে ক্ষেত্র জুড়ে বিভিন্ন সজিব উদ্ভিদের বিজ্ঞানসমমতভাবে প্রতিপালন ও সংরক্ষন করার অঙ্গন কে উদ্ভিদ উদ্যান বলে।

বৈশিষ্ট্য...

1) এটি প্রকৃতপক্ষে উদ্ভিদবিদ্যা চর্চার অঙ্গন।

2) এখানে বিভিন্ন পরিবেশের বিভিন্ন ধরনের প্রজাতির উদ্ভিদ কে প্রতিপালন ও সংরক্ষিত রাখা হয়।উদ্ভিদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।

3) অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর সাথে গবেষণা কেন্দ্র,গ্রিনহাউস,রক গার্ডেন,পাম হাউস, অর্কিড হাউস, হারবেরিয়াম,মিউজিয়াম প্রভৃতি সংযুক্ত থাকে।

 

•কনজুগেশন এর বৈশিষ্ট লেখো।

উত্তর:

কনজুগেশন :i) একই বা নিকটবর্তী দুটি ব্যাক্টেরিয়া প্রজাতির মধ্যে সংযুক্তি বা কনজুগেশন ঘটে। 

ii)সংস্পর্শে আসা দুটি ব্যাক্টেরিয়ার মধ্যে প্লাসমিদের  মাধ্যমে DNA  বা জেনেটিক বস্তর স্থানান্টরণ ঘটে।

iii)সংস্পর্শে আসা ব্যাক্টেরিয়ার একটিকে F+ বা পুরুষ বা দাতা এবং অপর যে ব্যাক্টেরিয়া টি জেনেটিক পদার্থ গ্রহণ করে তাকে F– বা স্ত্রী বা গ্রহীতা বলে।

iv) পুরুষের দেহ থেকে আঙ্গুলের মতো প্রবর্ধক বা যৌন পিলি নির্গত হয়,যা স্ত্রী দেহের সাথে সংযোগ স্থাপন করে।

V)  লিপির মাধ্যমে সংযুক স্থাপিত হলে একটি প্লাসমিড স্ত্রী দেহে স্থানান্তরিত হয়।

Vi)  অনেক সময় প্লাসমিড ও নিউক্লীয় বস্তুর সংযুগী অংশ স্থানান্তরিত হয়।





•পাঁচ রাজ্য শ্রেণীবিন্যাসর সুবিধা ও অসুবিধা ।

সুবিধা:

1) প্রকেরিউয়েট দের জন্য পৃথক রাজ্য মনেরা গঠন যথাযথ ও যুক্তিপূর্ণ,কারণ তাদের দেহগঠন ও জৈবরসায়ন অন্যান্য এককোষী জীবদেহ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।

2) উদ্ভিদ রাজ্য থেকে সত্রকগুষ্ঠি এবং সলাইম মুলদের আলাদা করা ও যথাযথ হয়েচ্ছে।কারন,উভইয়ের পুষ্টি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণভাবে আলাদা ।

3)পাঁচ রাজ্য শ্রেণীবিন্যাস পুষ্টিপদ্দটিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে যা বিবর্তনের প্রাথমিক ধারণাকে সমৃদ্দ করে। এই শ্রেণিবিন্যাসেই প্রথম জাতিজনির প্রয়ুগ লক্ষ করা যায় ।

4)প্রনিরাজ্যা থেকে প্রোটোজোয়াকে আলাদা করাই প্রানিরাজ্যা অনেক বেশি সমতাপূর্ণ হয়েছে।

5) উদ্ভিদরাজ্য থেকে ব্যাক্টেরিয়া, সত্রাক ও কিছু শৈবালকে আলাদা করাই উদ্ভিদরাজ্যের বিবর্তনের ধারাটি উপলব্ধি করা হইছে।

অসুবিধা:

শৈবালকে তিনটি রাজ্যের মধ্যেই রাখা হইছে যেটি সংগত নয়।

উদাহণস্বরূপ,নীল - সবুজ শৈবাল বা সায়ানুবাক্টেরুয়া মণেরা রাজ্যে;আবার, ব্যাসিলেরিওফাইসি,দাইনোফাইসি কে প্রতিষ্টা রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত এবং লোহিত শৈবাল,বাদামি শৈবাল,সবুজ শৈবাল উদ্ভিদরাজ্যর অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে,যেটি একেবারেই সংগত নয়।

2) সত্রাকের সাদৃশযুক স্লাইম মোল্ড দের প্রুটিস্টার মধ্যে রাখা যথাযথ নয়।

3) রাজ্য প্রুটিস্টা একটি বহু বিন্তাজুক্ত জিবদের গুষ্ঠি এবং এর মধ্যে বিবর্তনের অনেকগুলি ধারা বর্তমান,যা জীবের সম্পর্কের মধ্যের জটিলতা বৃদ্দি করে।

4) উদ্ভিদরাজ্যের অন্যান্য সদস্যের চেয়ে লোহিত শৈবাল ও বাদামি শৈবাল

বহুক্ষেত্রেই আলাদা ।

5)এই শ্রেণীবিন্যাস ভাইরয়েদ,ভাইরাস প্রবৃত্তিকে কোনো রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত করা হয়নি।




•নিউক্লীওয়েদ কাকে বলে?

উত্তর: আদর্শ নিউক্লিয় অনুপস্থিত,নিউক্লীয় পর্দা ও নিউক্লয়াসবিহিন নিউক্লিয় বস্তুকে

নিউক্লীওয়েদ বলে।


•ব্যাক্টেরিয়া কাকে বলে?

উত্তর: মনের রাজ্যের অন্তর্গত জল,স্থল ও বায়বিয় সকল পরিবেশে অভিযুজনে সক্ষম,আদি নিউক্লিয়াস যুক্ত এককোষী প্রোক্যারিওট,যাদের 

কোশপ্রাচীরে পেপটাইডোগ্লাইকান এবং কোশের নগ্ন DNA , মেসোজোম ও সঞ্চিত বস্তুরূপে গ্লাইকোজেন থাকে , তাদের ব্যাকটেরিয়া বলে ।


•থার্মোঅ্যাসিডোফাইলস ( Thermoacidophiles )  


উত্তর:এইপ্রকার আর্কিব্যাকটেরিয়া উচ্চ তাপমাত্রায় ( 110 ° C ) এবং বেশি আম্লিক ( pH 2.0 পর্যন্ত ) স্থানে বসবাস করতে পারে । এরা বাধ্যতামূলক অবায়ুজীবী । এরা স্বভোজী ; কেমোসিন্থেসিসের সাহায্যে খাদ্য সংশ্লেষ করে । ( 3 ) উদাহরণ সালফোলোবাস ( Sulfolobus ) , থার্মোপ্লাজমা Thermoplasma sp . ) |



•মিথানোজেনস ( Methanogens )

 বৈশিষ্ট্য : এরা বাধ্যতামূলক অবায়ুজীবী ( obligate anaerobes— অবাত শ্বসনকারী ) O , যুক্ত পরিবেশ এদের কাছে বিষ সদৃশ ।  এই ধরনের আর্কিব্যাকটেরিয়া পচনশীল বস্তু থেকে কার্বন ও শক্তি সংগ্রহ করে , হাইড্রোজেনের উপস্থিতিতে মিথেন ( CH4 ) উৎপন্ন করে । এই ধরনের বিপাকের সময় শক্তি উৎপন্ন হয় ।  খাল , বিল , জলাশয়ের কর্দমাক্ত অংশে , পচা ডোবায় , গবাদিপশুর পৌষ্টিকনালীতে , অক্সিজেনবিহীন নর্দমার জলে এদের উপস্থিতি দেখা যায় । কোনো কোনো মিথানোজেন আবার প্রোটোজোয়া ও অন্যান্য প্রাণীর পৌষ্টিকনালীতে মিথোজীবীরূপে থাকে । গোরু , মহিষ প্রভৃতি প্রাণীদের পাকস্থলীতে মিথানোজেন আর্কিব্যাকটেরিয়া মিথেন গ্যাস উৎপাদনকারী অণুজীবরূপে থাকে । এরা স্বভোজী ( autotrophic ) । © বায়োগ্যাস বা গোবর গ্যাস উৎপাদনে এদের ব্যবহার করা হয় । উদাহরণ গবাদিপশুর পাকস্থলীতে অবস্থিত মিথানোব্যাকটেরিয়াম রুমিন্যানশিয়াম ( Methanobacterium ruminantium ) , এ মিথানোকক্কাস ( Methanococcus sp . )



•হ্যালোফাইলস ( Halophiles ) 

বৈশিষ্ট: অধিক লবণাক্ত পরিবেশ ও আলোর বেশি তীব্রতা এদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন । 2 লবণাক্ত হ্রদে , ডেড সি ( Dead Sea ) এবং সাগরের তীরের দিকে এরা থাকে । 3 এদের দেহে ATP সংশ্লেষে সাহায্যকারী রঙ্গক ( pigment ) ব্যাকটেরিওরোডপসিন থাকে হ্যালোফিলাস৷ 4 আর্কিব্যাকটেরিয়ার কোশপর্দায় অবস্থিত লোহিত ক্যারোটিনয়েড ক্ষতিকর বিভিন্ন রশ্মির বিকিরণ থেকে দেহকে রক্ষা করে । 5 এদের দেহের ভিতরের তরলে লবণের গাঢ়ত্বও খুব বেশি । থাকে । 6 এই গোষ্ঠীর সদস্যরা বায়ুজীবী । হ্যালোব্যাকটেরিয়াম ( Halobacterium sp . ) , হ্যালোকক্কাস ( Haloccous sp . )



•এপিজোম কাকে বলে?

উত্তর:প্লাসমিড যখন ব্যাকটেরিয়ার কোশের মধ্যে নিজের প্রতিলিপি গঠনে সক্ষম এবং নিউক্লিওয়েড - এর সঙ্গে যুক্ত থেকে অপত্যকোশে সারিত হয় , তাকে এপিজোম বলে ।


•মোনেরা কাকে বলে

উত্তর: আদি প্রকৃতির , অর্থাৎ প্রোক্যারিওটিক নিউক্লিয়াসবিশিষ্ট ক্ষুদ্র এককোশী ( কোনোটি ফিলামেন্টযুক্ত , কোনোটি উপনিবেশ গঠনকারী ) প্রাচীনতম জীবগোষ্ঠীযুক্ত রাজ্যকে মোনেরা বলে ।

•শ্রেণীবিন্যাস কাকে বলে

উত্তর: সমস্ত সজিব জীবের আকার , আকৃতি , উৎপত্তি , বাসস্থানের প্রকৃতি , বিবর্তনগত সম্বন্ধ , বিভিন্ন সাদৃশ্য , বৈসাদৃশ্য এবং পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে সুনির্দিষ্ট বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে জীবজগতকে ধারাবাহিকভাবে ক্ষুদ্র থেকে বৃহত্তর বিভিন্ন গোষ্ঠীতে বিন্যাসকরণের পদ্ধতিকে জীবজগতের শ্রেণিবিন্যাস বলে ।

•সায়ানোব্যাকটেরিয়া কাকে বলে?


উত্তর:জলে বসবাসকারী বা মিথোজীবীরূপে অন্য জীবের সঙ্গে বসবাসকারী গ্রাম নেগেটিভ , ক্লোরোফিল , ফাইকোসায়ানিন ও এককোশী ফাইকোএরিথ্রিন রঙ্গকযুক্ত সালোকসংশ্লেষকারী প্রোক্যারিওট জীবদের সায়ানোফাইটা বা সায়ানোব্যাকটেরিয়া বলে ।

•মাইকোপ্লাজমা কাকে বলে?

উত্তর:সরল ক্ষুদ্র কোশপ্রাচীরবিহীন , গ্রাম - নেগেটিভ ( gram -ve ) বহুরূপতা সম্পন্ন , প্রোক্যারিওটিক জীবকে মাইকোপ্লাজমা বলে ।



•স্লাইম মোল্ড কাকে বলে?

উত্তর:ছত্রাক ও প্রাণীরাজ্যের সঙ্গে সাদৃশ্যযুক্ত প্রোটিস্টা রাজ্যভুক্ত , আর্দ্র পরিবেশে বেড়ে ওঠা নির্দিষ্ট আকারবিহীন , মূলত মৃতজীবী জীবগোষ্ঠীকে সাধারণভাবে স্লাইম মোল্ড বা ছত্রাক - প্রাণী ( fungus animal ) বলা হয় বর্তমানে 560 প্রজাতির স্লাইম মোল্ড পৃথিবীতে রয়েছে । বিজ্ঞানীরা একে প্রোটিস্টান ফাংণি নামেও অভিহিত করেন ।


•হাইফি কাকে বলে?

 উত্তর:1ছত্রাকের দেহ সরল এককোশী বা বহুকোশী থ্যালাস প্রকৃতির । 2  বহুকোশী ছত্রাকের থ্যালাস নলাকার শাখাপ্রশাখাযুক্ত অণুসূত্রের জালক বা মাইসেলিয়াম নিয়ে গঠিত । মাইসেলিয়ামের একককে ( এক - একটি অণুসূত্রকে ) হাইফি বলে ।


•অ্যাসকৌমাইসিটিস ( Ascomycetes ) : ( sac - like fungi বা থলি ছত্রাক ) এটি ছত্রাক রাজ্যের সবচেয়ে বড়ো গোষ্ঠী ( প্রায় 35,000 প্রজাতি আছে ) যাদের স্যাপ্রোফাইটিক , বিয়োজক , পরজীবী পুষ্টি দেখা যায় । অ্যাসকোমাইসিটিস গোষ্ঠীর সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলি নীচে আলোচিত হল । » গঠন :  এককোশী ( ঈস্ট ) এবং বহুকোশী ছত্রাক গোষ্ঠী ।  মাইসেলিয়াম শাখাযুক্ত এবং এর মধ্যে প্রাচীর থাকে ( septate ) । ( ব্যতিক্রম — ঈস্ট , তবে এদের ক্ষণস্থায়ী সিউডোমাইসেলিয়াম গঠিত হয় । ) 3 কোশপ্রাচীরে কাইটিন থাকে । @ চলন ক্ষমতাসম্পন্ন কোশ দশা জীবনচক্রে দেখা যায় না । জনন : যৌন ও অযৌন উভয় প্রকার জনন দেখা যায় । যৌন জননের সময় এদের দেহে আঙুলের মতো স্পোরানজিয়াম তৈরি হয় , একে অ্যাসকাস ( ascus ) বলে । 3 অ্যাসকাস ( বহুবচনে asci ) এককভাবে থাকতে পারে বা সংযুক্ত হয়ে বিশেষ ধরনের অংশ গঠন করে থাকে যাকে অ্যাসকোকার্প বলে । 4 অ্যাসকাস - এর মধ্যে অ্যাসকোস্পোর থাকে ( প্রতিটি অ্যাসকাসে ৪ টি স্পোর থাকে ) । 5 অ্যাসকাস গঠিত হয় বলে এই গোষ্ঠীর নাম অ্যাসকোমাইটিসিস হয়েছে । 6 অ্যাসকোকার্প অনেক ধরনের হতে পারে— [ i ] কাপের মতো অ্যাপোথেসিয়াম , [ ii ] ফ্লাক্সের মতো পেরিথেসিয়াম বা [ iii ] বদ্ধ ক্লিক্সটোথেসিয়াম । এ ছাড়াও কনিডিয়ার সাহায্যে অযৌন জনন পদ্ধতি প্রায় সকল ক্ষেত্রেই দেখা যায় ।


•অঙ্গজদেহ উন্নত মাইসেলিয়ামযুক্ত , যার মধ্যপ্রাচীর থাকে । মাইসেলিয়াম দুই প্রকার প্রাথমিক ( primary ) ও গৌণ ( secondary ) । 3 প্রাথমিক মাইসেলিয়াম মনোক্যারিওটিক কোশ [ ( হ্যাপ্লয়েড ( n ) ] নিউক্লিয়াসযুক্ত । ® গৌণ মাইসেলিয়াম ডাইক্যারিওটিক [ ডিপ্লয়েড ( 2n ) নিউক্লিয়াসযুক্ত ] কোশ নিয়ে গঠিত । পুষ্টি : বেশিরভাগই মৃতজীবী ও পরজীবী পুষ্টি সম্পন্নকারী ।  ব্যাসিডিও মাইসিটিস ( Basidiomycetes ) ( club - fungi , প্রায় ( 25000 প্রজাতি আছে ) অধিক পরিচিত ছত্রাক গোষ্ঠী । ব্যাঙের ছাতা ( toad stools ) , মাশরুম , পাফবল , ব্রাকেট ছত্রাক প্রভৃতি অনেকেরই উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক গুরুত্ব আছে । ব্যাসিডিওমাইসিটিস গোষ্ঠীর সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলি নীচে আলোচনা করা হল । জনন : 0 প্রাথমিক মাইসেলিয়াম ওইডিয়া , কনিডিয়া , পিকনিও স্পোর এর সাহায্যে সংখ্যা বৃদ্ধি করে ।  অযৌন জনন হাইফির খণ্ডীভবন ( fragmentation ) এর মাধ্যমে এবং কনিডিয়া , ওইডিয়া , ক্ল্যামাইডোস্পোর ও আর্থোস্পোর - এর সাহায্যে ঘটে । 3 এই গোষ্ঠীর ছত্রাকের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল ছাতার মতো বা গদার মতো ( club shaped ) আকৃতিসম্পন্ন বেসিডিয়াম নামক এক বিশেষ ধরনের রেণু উৎপাদনকারী অঙ্গ থাকে । বেসিডিয়ামের বাইরের দিকে এটি বেসিডিওরেণু বা স্পোরিডিয়া উৎপন্ন করাই এদের প্রধান চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য । বেসিডিওস্পোরগুলি ডিম্বাকার , লম্বাটে বা গোলাকার বা মাকুর মতো হতে পারে , এগুলি এককোশী ও একটিমাত্র নিউক্লিয়াসযুক্ত হয় । এদের বিভিন্ন বর্ণ দেখা যায় — গোলাপি হলুদ - বাদামি বা কালো । বিশেষ কোনো জনন অঙ্গ না থাকলেও এদের সোমাটোগ্যামির দ্বারা যৌন জনন সংঘটিত হয় । উদাহরণ অ্যাগারিকাস ক্যামপেসট্রিস ( Agaricus campestris পাকসিনিয়া গ্রামিনিস ( Puccinia graminis)।






#https:tbse11s.blogspot.com

Tbse class 11 

Ncert

Thanks for visiting

















Comments